১০ ডিসেম্বর ঢাকা সমাবেশ ফ্লপ হওয়ায় নেতা-কর্মীরা ভেবেছিল ৩০ ডিসেম্বর বিএনপি আবারও চাঙ্গা হবে।সেখানেও হতাশ নেতা-কর্মীরা।দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে বাংলামোটর গিয়ে গণমিছিল সমাপ্তির কথা থাকলেও মগবাজার মোড়ে পৌঁছালেই তড়িঘড়ি সমাপ্তি ঘোষণা করেন মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমানউল্লাহ আমান। এরপর দ্রুত স্থান ত্যাগ করেন।
সূত্রমতে গণমিছিল শেষে শীর্ষ কয়েকজন নেতার গ্রেফতার গুজবে আতঙ্কিত হয়ে আমানসহ আরও কয়েকজন নেতাও দ্রুত পলায়ন করেন।আর এতে ক্ষুদ্ধ হন তৃণমূল নেতাকর্মীরা।প্রকাশ্যেই হতাশা ব্যক্ত করেন অনেক তৃণমূল কর্মী। তৃণমূল বিএনপি নেতারা বলছেন, বিএনপির সিনিয়র নেতাদের গ্রেফতার আতঙ্ক ও দ্বিমুখী কর্মকান্ডে কর্মীরা বিভ্রান্ত হচ্ছেন এবং মাঠে নামতেও ভয় পাচ্ছেন।
[১০ থেকে ৩০ ডিসেম্বর : বিভ্রান্ত ও হতাশ বিএনপি কর্মীরা ]
এরকম পরিস্থিতিতে বিএনপির জন্য সামনে বড় ধরনের আন্দোলন গড়ে তোলা কঠিন ও দুঃসাধ্য হয়ে পড়বে।তার চেয়েও বড় কথা, বিএনপি নেতাদের মধ্যে পারস্পরিক অবিশ্বাস এবং হতাশা ক্রমশ দানা বেঁধে উঠেছে।
আরও পড়ুনঃ